‘সামরিক কায়দায়’ রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান সম্ভব না
প্রকাশ : ০৮ ডিসেম্বর ২০১৬, ২৩:১৫
মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়টি একটি ‘রাজনৈতিক সমস্যা’ এবং ‘সামরিক কায়দায়’ এর সমাধান সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ডেনমার্কের নতুন রাষ্ট্রদূত মিকায়েল হেমনিড ভিনটার বৃহস্পতিবার সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এলে শেখ হাসিনা তাকে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, “রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পরিস্থিতি বাংলাদেশ সরকার যেভাবে সামলাচ্ছে, তার প্রশংসা করেছেন ডেনমার্কের নতুন রাষ্ট্রদূত। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বলেন, ‘ইট ইজ এ পলিটিক্যাল প্রবলেম, ইট ক্যান নট বি রিজলভড মিলিটারিলি’।”
প্রেস সচিব জানান, বৈঠকে ১৯৯৭ সালের পার্বত্য শান্তিচুক্তি এবং জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথাও প্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, “ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সহযোগী হতে পেরে তার দেশ গর্বিত। তাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।”
ইহসানুল করিম জানান, রাষ্ট্রদূত অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতিরও প্রশংসা করেন এবং জ্বালানি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে দুই দেশের সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেন।
বাংলাদেশ ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী সামনে রেখে যে লক্ষ্য ঠিক করেছে তা অর্জনেও সহযোগী হিসেবে পাশে থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেন ডেনিশ রাষ্ট্রদূত।
প্রধানমন্ত্রী তাকে বলেন, তৃণমূলের উন্নয়ন নিশ্চিত করাই তার সরকারের মূল লক্ষ্য। বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে বিনিয়োগ করে ডেনমার্ক তাতে ভূমিকা রাখতে পারে।
‘সামরিক কায়দায়’ রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান সম্ভব না
মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়টি একটি ‘রাজনৈতিক সমস্যা’ এবং ‘সামরিক কায়দায়’ এর সমাধান সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ডেনমার্কের নতুন রাষ্ট্রদূত মিকায়েল হেমনিড ভিনটার বৃহস্পতিবার সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এলে শেখ হাসিনা তাকে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, “রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পরিস্থিতি বাংলাদেশ সরকার যেভাবে সামলাচ্ছে, তার প্রশংসা করেছেন ডেনমার্কের নতুন রাষ্ট্রদূত। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বলেন, ‘ইট ইজ এ পলিটিক্যাল প্রবলেম, ইট ক্যান নট বি রিজলভড মিলিটারিলি’।”
প্রেস সচিব জানান, বৈঠকে ১৯৯৭ সালের পার্বত্য শান্তিচুক্তি এবং জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথাও প্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, “ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সহযোগী হতে পেরে তার দেশ গর্বিত। তাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।”
ইহসানুল করিম জানান, রাষ্ট্রদূত অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতিরও প্রশংসা করেন এবং জ্বালানি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে দুই দেশের সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেন।
বাংলাদেশ ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী সামনে রেখে যে লক্ষ্য ঠিক করেছে তা অর্জনেও সহযোগী হিসেবে পাশে থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেন ডেনিশ রাষ্ট্রদূত।
প্রধানমন্ত্রী তাকে বলেন, তৃণমূলের উন্নয়ন নিশ্চিত করাই তার সরকারের মূল লক্ষ্য। বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে বিনিয়োগ করে ডেনমার্ক তাতে ভূমিকা রাখতে পারে।