৩০ জুন: ইতিহাসের এই দিনে
প্রকাশ | ৩০ জুন ২০১৮, ২৩:১৪
৩০ জুন ২০১৮, শনিবার। ১৬ আষাঢ় ১৪২৫ বঙ্গাব্দ। গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ১৮১ তম (অধিবর্ষে ১৮২ তম) দিন। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনাবলি
৬৫৬ - ইসলামের চতুর্থ খলিফা হযরত আলী (রা.)-এর খেলাফত লাভ।
১৭৭২ - বাংলাদেশের রংপুরে ফকির মজনু শাহ জেহাদ শুরু করে।
১৭৫৭ - বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা ত্রিশ হাজার সৈন্য নিয়ে ইংরেজ অধিকৃত কলকাতা দখল করেন।
১৮৫৫ - ব্রিটিশ বিরোধী সাঁওতাল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।
১৮৯৪ - লন্ডন টাওয়ার ব্রিজ উদ্বোধন করা হয়।
১৮৯৪ - কোরিয়া চীন থেকে স্বাধীনতা পায়। তারা জাপানের সহযোগিতা কামনা করে।
১৯৩৪ - জার্মানিতে ফ্যাসিবাদী হিটলারের বিরোধিতা করায় প্রায় এক হাজার লোককে হত্যা করা হয়।
১৯১৪ - মহাত্মা গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকাকালে ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকার নিয়ে কথা বলে গ্রেপ্তার হন।
১৯১৬ - জাপান ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৯৪১ - নাজি গ্রুপের অনুসারীরা ইউক্রেনের স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
১৯৫৭ - আওয়ামী লীগের প্রাদেশিক প্রধান মাওলানা ভাসানী দলের সভাপতি থেকে পদত্যাগ করেন।
১৯৬০ - কঙ্গো বেলজিয়ামের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৭১ - ‘নিউইয়র্ক টাইমস’- এর প্রতিনিধি সিডনি শ্যানবার্গকে ঢাকা থেকে বহিষ্কার করা হয়।
১৯৭১ - মুক্তিযোদ্ধারা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে নীলমনিগঞ্জ, হালসা ও আলমডাঙ্গা রেল লাইন বিষ্ফোরকের সাহায্যে উড়িয়ে দিয়ে পাকসেনাদের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
১৯৯১ - দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদী শাসনের অবসান ঘটে।
১৯৯৩ - ভারতে বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার প্রতিবাদে ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে লাখো জনতা অযোধ্যা অভিমুখে প্রতীকি লংমার্চ শুরু করেন।
১৯৯৭ - বর্ণাঢ্য এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চীনের কাছে হংকং হস্তান্তর করা হয়।
২০০২ - লোকসানের অজুহাত দেখিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আদমজী পাটকল বন্ধ করে দেয় বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার৷
২০০৪ - গণপূর্ত অধিদপ্তর মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে।
২০১১ - বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ হয়।
জন্ম
১৯৩৯ - হোসে এমিলিও পাচেকো, মেক্সিকোর তরুণ প্রজন্মের শীর্ষসারির কবি, উপন্যাসিক, নাট্যকার, ছোটগল্পকার, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক।
১৯৪৩ - আহমদ ছফা।
মৃত্যু
১৮৩৯ - তুর্কি সুলতান দ্বিতীয় মাহমুদ খাঁ।
১৮৫১ - কবি এলিজাবেথ ব্যারেট ব্রাউনিং।
১৭১৭ - নবাব মুর্শিদ কুলি খান।
১৯৫৭ - লোককথা সংগ্রাহক ও লেখক দক্ষিণারঞ্জন মিত্র।
১৯৫৯ - খ্যাতনামা নাট্যকার ও অভিনেতা শিশিরকুমার ভাদুড়ী।
১৯৬১ - আমেরিকার বিজ্ঞানী নি ডি ফরেস্ট।
১৯৬২ - বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের পত্নী প্রমীলা নজরুল।
২০১৪ - কবি আবুল হোসেন।