বিয়ে করতে না পেরে ধর্ষণ, ভিডিও ধারণ
প্রকাশ | ১১ জুন ২০১৭, ২২:০৫
একাধিকবার বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়ে পারিবারিক সম্মতি না পেয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ ও তার ভিডিও ধারণ করেছে সাদ্দাম হোসেন নামের এক যুবক। এই ঘটনায় আজ ১১ জুন (রবিবার) বিকেলে নবম শ্রেণির এই ছাত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম শহীদুল ইসলামের কাছে জবানবন্দি দেয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মজিবুর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বাদী মেয়েটির মামা জানান, বিচারিক হাকিমের কাছে তার ভাগনি ধর্ষণের ভিডিও চিত্র ধারণের কথা জানিয়েছে। মেয়েটি এ ঘটনায় গোমস্তাপুর উপজেলার সাদ্দাম হোসেনের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছে।
এর আগে গত ৫ জুন করা মামলায় বাদী উল্লেখ করেছেন, আট মাস আগে ছাত্রীটিকে বিয়ের জন্য পারিবারিকভাবে প্রস্তাব নিয়ে আসেন সাদ্দাম হোসেন। কিন্তু বিয়ের বয়স না হওয়ায় সেটাতে অসম্মতি জানায় মেয়ের পরিবার। এরপর একাধিকবার চেষ্টা করে বিফল হন সাদ্দাম। গত ৫ জুন বিকেলে কোচিং সেন্টারে যাওয়ার পথে মেয়েটিকে অপহরণ করেন সাদ্দাম হোসেন ও তার সহযোগীরা। তারা মেয়েটিকে অচেতন করে ধর্ষণ করে তার ভিডিও চিত্র ধারণ করে। জ্ঞান ফেরার পর মেয়েটিকে এ ভিডিও দেখিয়ে তাকে বিয়ে না করলে এটা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেয় সাদ্দাম। ওই রাতেই মেয়েটিকে পুলিশ উদ্ধার করে।
তবে ঘটনার ছয় দিন পার হলেও এ মামলায় পুলিশ এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বাদী।
বিয়ে করতে না পেরে ধর্ষণ, ভিডিও ধারণ
একাধিকবার বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়ে পারিবারিক সম্মতি না পেয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ ও তার ভিডিও ধারণ করেছে সাদ্দাম হোসেন নামের এক যুবক। এই ঘটনায় আজ ১১ জুন (রবিবার) বিকেলে নবম শ্রেণির এই ছাত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম শহীদুল ইসলামের কাছে জবানবন্দি দেয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মজিবুর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বাদী মেয়েটির মামা জানান, বিচারিক হাকিমের কাছে তার ভাগনি ধর্ষণের ভিডিও চিত্র ধারণের কথা জানিয়েছে। মেয়েটি এ ঘটনায় গোমস্তাপুর উপজেলার সাদ্দাম হোসেনের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছে।
এর আগে গত ৫ জুন করা মামলায় বাদী উল্লেখ করেছেন, আট মাস আগে ছাত্রীটিকে বিয়ের জন্য পারিবারিকভাবে প্রস্তাব নিয়ে আসেন সাদ্দাম হোসেন। কিন্তু বিয়ের বয়স না হওয়ায় সেটাতে অসম্মতি জানায় মেয়ের পরিবার। এরপর একাধিকবার চেষ্টা করে বিফল হন সাদ্দাম। গত ৫ জুন বিকেলে কোচিং সেন্টারে যাওয়ার পথে মেয়েটিকে অপহরণ করেন সাদ্দাম হোসেন ও তার সহযোগীরা। তারা মেয়েটিকে অচেতন করে ধর্ষণ করে তার ভিডিও চিত্র ধারণ করে। জ্ঞান ফেরার পর মেয়েটিকে এ ভিডিও দেখিয়ে তাকে বিয়ে না করলে এটা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেয় সাদ্দাম। ওই রাতেই মেয়েটিকে পুলিশ উদ্ধার করে।
তবে ঘটনার ছয় দিন পার হলেও এ মামলায় পুলিশ এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বাদী।