কসোভোকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি বাংলাদেশের
প্রকাশ | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১০:১৫
![](/assets/news_photos/2017/02/28/image-6321.jpg)
কসোভোকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে ১১৩টি দেশ কসোভোকে স্বীকৃতি দেয়। অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) ৫৬ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৩৭তম দেশ হিসেবে রাষ্ট্রটিকে স্বীকৃতি দিলো।
২৭ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিতে মন্ত্রিসভার বৈঠকে কসোভোকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
এদিন বেলা সাড়ে ১০টায় চলতি বছরের ৭ম এবং বর্তমান সরকারের ১৩৮তম মন্ত্রিসভার বৈঠক শুরু হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন।
ইউরোপের বলকান অঞ্চলের রাষ্ট্র কসোভো সার্বিয়ার একটি প্রদেশ ছিলো। প্রদেশটি ১৯৯৯ সাল থেকে জাতিসংঘ প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। যদিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রদেশটির ওপর সার্বিয়ার সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি দিয়েছে, কার্যত এটির ওপর সার্বীয় শাসনের প্রয়োগ নগণ্য। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কসোভো স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
কসোভোর সীমান্তে মন্টেনিগ্রো, আলবেনিয়া ও ম্যাসিডোনিয়া অবস্থিত। এর জনসংখ্যা ২০ লক্ষ। এদের বেশিরভাগই জাতিগতভাবে আলবেনীয়। তবে সার্বীয়, তুর্কি, বসনীয়, জিপসি এবং অন্যান্য জাতির লোকেদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় রয়েছে। প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর ও রাজধানীর নাম প্রিস্তিনা।