দৌলতপুরে কিশোরীকে ৩ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ
প্রকাশ | ০৫ জুলাই ২০১৮, ১৩:১০
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার শশীধরপুর গ্রামে দশম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীকে তিনদিন আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে তার কথিত প্রেমিক আলম মালিথার বিরুদ্ধে। আলম শশিধরপুর প্রামানিক পাড়া গ্রামের কাফি মালিথার ছেলে। ব্যক্তিগত জীবনে সে বিবাহিত এবং ১ সন্তানের জনক। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে আলম।
গত ৪ জুলাই (বুধবার) পুলিশ দৌলতপুর কলেজপাড়ার একটি বাড়ি থেকে ঐ ছাত্রীকে উদ্ধার করেছে।
কিশোরীর পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গত ৩০ জুন (শনিবার) বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই কিশোরীকে বাড়ি থেকে নিয়ে যায় আলম এবং উপজেলা সদর সংলগ্ন দৌলতপুর ডিগ্রি কলেজের পাশে এক বাড়িতে ৩ দিন ধরে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। গত ৪ জুলাই পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার করে।
দৌলতপুর থানার ওসি শাহ দারা খান জানান, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ঐ ছাত্রীকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। ধর্ষক আলম মালিথার বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় মামলা হয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।