ডিমলায় অন্তঃসত্ত্বাকে নির্যাতনের ঘটনায় আটক ৩
প্রকাশ | ০৭ আগস্ট ২০১৭, ১৩:৫৪
নীলফামারী ডিমলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে গাছে বেধে নির্যাতন ঘটনায় বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে প্রশাসনে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সংবাদ প্রকাশের পর অভিযুক্ত প্রভাবশালী মহলটি গা ঢাকা দিয়েছে। ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
আটকরা হলেন, দেবারু মামুদের পুত্র রফিকুল ইসলাম (৩৫), তার মাতা অপেয়া বেগম (৫২) ও গ্রাম পুলিশ সদার রশিদুল ইসলাম সরকার।
গত ৪ আগস্ট (শুক্রবার) নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার খালিশা চাঁপানী ইউনিয়নের বাইশপুকুর কোলন ঝাড় গ্রামে শেফালী বেগম (৩২) নামের এক গৃহবধূকে গাছের সঙ্গে বেঁধে শারীরিক নির্যাতন করার অভিযোগ উঠে। গৃহবধূ শেফালী বেগম (৩২) উক্ত গ্রামের লালন মিয়ার স্ত্রী ও একই গ্রামের মৃত মবিয়ার রহমানের মেয়ে।
নীলফামারীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, প্রকাশিত সংবাদে ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে নির্যাতনের ঘটনাটি প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।